Skip to main content

Featured

ওয়েলকাম টু জার্নাল অফ জাহিদ | জাহিদ অনিক!

  হাই আমি জাহিদ অনিক! ওয়েলকাম টু জার্নাল অফ জাহিদ ( https://journalofjahid.com/ )। এটি শুধুই একটি ব্লগ/সাইট নয়, এটা আমার মস্তিষ্কের অদৃশ্য ল্যাবরেটরি। এখানে আমি লিখি যা লেখা যায় না, যা বলার মতো কাউকে খুঁজে পাই না, আর যা শেয়ার করলেও কেউ পড়বে কি না—সে চিন্তা আমার নেই। এই সাইট আমার একাকীত্বের সাক্ষী, আমার আবসার্ডিজমের প্রকাশ, আর ভবিষ্যতের জন্য রেখে যাওয়া কিছু টুকরো কথার সমাহার। ব্লগ অথবা অনলাইন পোর্টালে লেখালেখি করি বললে আসলে মস্ত বড় ভুল হবে। আমি ব্লগে কবিতা বা যা কিছু কবিতার মতো সূক্ষ্ম; সেসব বিষয় নিয়ে লেখালেখি করি। কেন করি? এই প্রশ্নের উত্তর এই মুহূর্ত পর্যন্ত জানা নাই। আসলেই জানি না কবিতা কেন লিখি! কী হয় লিখে! এই সাইট ছাড়াও আমাকে পাওয়া যাবে নিচের ঠিকানাগুলোতে। মুশকিল হলো, এই যে এতগুলো লিঙ্ক নিচে যোগ করে দিলাম, এখানে আসলে কোনোভাবেই সব লেখা সব প্ল্যাটফর্মে লেখা যায় না। লেখা হয়েও ওঠে না। চেষ্টা করি যেখানে যতটুকু পারা যায় লিখতে, নিজেকে টুকরো করে ছড়িয়ে দিতে। আমাকে যেখানে পাবেন: 📖 বাংলা কবিতা: https://www.bangla-kobita.com/jahi...

আমাদের জীবনের সমস্যা, পেঙ্গুইনদের ও আমাদের সমস্যা কি এক? ইউনিভার্স কী বলে? লাইফ ফিলোসফি | জাহিদ অনিক



সমস্যা আমাদের কার লাইফে থাকে না। আমাদের জীবনে সমস্যা যখন আসে, তখন নানা ফ্যাক্টরের কারণেই সে সমস্যাগুলোকে সঠিক উপায়ে ডিল করা হয়ে ওঠে না। যদি আমরা আমাদের সমস্যা-গুলকে একটু দূরে রেখে সেটাকে অবজার্ভ করে তারপর সিদ্ধান্ত নিতে পারতাম তাহলে আমাদের অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।

আমরা সভ্যতার মধ্য দিয়ে এসে নিজেদের থেকে নিজেরা এতটা দূরে সরে এসেছি নিজের অজান্তেই, যে আমরা জানি না আমরা কি চাই আসলে। আমরা কিছু একটা চাই, কি চাই সেটা জানি না। আমাদের ডোপামিন লেভেল এর ক্ষরণ এর রেট এত বেড়ে গেছে আমরা সব সময় এক্সাইটমেন্ট চাই লাইফে। আমরা দুই মিনিট চুপচাপ বসে থাকতে কথার ভাবতে পারি না। আপনি যখন একটা পাখি বা একটা পেঙ্গুইনের দিকে তাকাবেন, সে কিন্তু এত ডোপামিন ক্ষরণ চায় না জীবনে। সে হয়ত বরফ দেশ থেকে একটা উষ্ণ দেশ চায়। সে হয়ত একটু খাদ্য চায়, তার সদ্যজাত বাচ্চাদের একটু ভালো খাবার দিতে চায়। সেটা করতে সে উড়ে যায় হাজার হাজার কিলোমিটার দূরে সাগরের বুকে। তারপর তিন চার মাস সে আর মাটিতে পা রাখে না। একটা প্রজাতির পেঙ্গুইন আছে যারা বাচ্চা জন্ম দেয় নিজেদের আবাস থেকে ১০ হাজার কিলো দূরে, আবার বাচ্চা জন্ম দেয়ার পরে সে খাদ্য খুঁজতে যায় ঐ জায়গা থেকে আবার ২০ হাজার কিলো দূরে। অথচ তার কাছাকাছিই খাদ্য ছিল। কিন্তু সেখানে সে যায় না। আমরা যদি আমাদের দিকে তাকাই, দেখা যায় আমাদের লাইফ অনেকটা এই পাখি, পেঙ্গুইন, সাদা পোলার বিয়ারের মতই। আমরা বেড়ে উঠি এক জায়গায়, আমরা বড় হই একভাবে, তারপর আবাস, নিবাস, খাদ্য, বিনোদন এসব খুঁজতে




Comments