Skip to main content

Featured

ওয়েলকাম টু জার্নাল অফ জাহিদ | জাহিদ অনিক!

  হাই আমি জাহিদ অনিক! ওয়েলকাম টু জার্নাল অফ জাহিদ ( https://journalofjahid.com/ )। এটি শুধুই একটি ব্লগ/সাইট নয়, এটা আমার মস্তিষ্কের অদৃশ্য ল্যাবরেটরি। এখানে আমি লিখি যা লেখা যায় না, যা বলার মতো কাউকে খুঁজে পাই না, আর যা শেয়ার করলেও কেউ পড়বে কি না—সে চিন্তা আমার নেই। এই সাইট আমার একাকীত্বের সাক্ষী, আমার আবসার্ডিজমের প্রকাশ, আর ভবিষ্যতের জন্য রেখে যাওয়া কিছু টুকরো কথার সমাহার। ব্লগ অথবা অনলাইন পোর্টালে লেখালেখি করি বললে আসলে মস্ত বড় ভুল হবে। আমি ব্লগে কবিতা বা যা কিছু কবিতার মতো সূক্ষ্ম; সেসব বিষয় নিয়ে লেখালেখি করি। কেন করি? এই প্রশ্নের উত্তর এই মুহূর্ত পর্যন্ত জানা নাই। আসলেই জানি না কবিতা কেন লিখি! কী হয় লিখে! এই সাইট ছাড়াও আমাকে পাওয়া যাবে নিচের ঠিকানাগুলোতে। মুশকিল হলো, এই যে এতগুলো লিঙ্ক নিচে যোগ করে দিলাম, এখানে আসলে কোনোভাবেই সব লেখা সব প্ল্যাটফর্মে লেখা যায় না। লেখা হয়েও ওঠে না। চেষ্টা করি যেখানে যতটুকু পারা যায় লিখতে, নিজেকে টুকরো করে ছড়িয়ে দিতে। আমাকে যেখানে পাবেন: 📖 বাংলা কবিতা: https://www.bangla-kobita.com/jahi...

অবশ্যই প্রেমের কবিতা

 


তোমার কবিতা পড়ার শখ হলে -
তুমি পড়ো
শেলী, শেক্সপিয়র, সিলভিয়া প্লাথ আর বাঙ্গালীদের মধ্যে শঙ্খ ঘোষ।
বৈশ্বিক রাজনীতি আর অর্থনীতি বদলে যায় তোমার খোলা চুল ছুঁয়ে -
দুপুরে তোমার খোলা পেটে রোদ লেগে বদলে যায় জলবায়ু।

আমার কবিতা পড়ার শখ হলে তোমার কথা ভাবি -
তোমার সমস্ত অস্তিত্ব জুড়ে শব্দেরা
খাঁ খাঁ চৈতের মাঠে দাঁড়িয়ে -
সৈনিকের মতন আমার দিকে বন্দুক তাক করে রাখে।

অথচ;
পারস্পরিক স্বার্থ সম্পর্কীয় একটা-দুইটা কূটনৈতিক বৈঠক করতে পারলে
আজ আমাদের কবিতার হাওয়া বদলে যেত,
আমরা সত্যিকার প্রেমের অভাব বুঝতে পারতাম।
কবিতার নামে -
তোমার আঁচল টেনে মুখ মুছে
খোলা পিঠে মুখ ঘষে প্রেম দেখিয়ে
এসব
মোলায়েম কবিতা লিখতে হতো না।

যখন আমার কবিতায় তুমি থাকতে
তখন সেটা দুটি রাষ্ট্রকে নিয়ে কথা বলত,
আমরা রাষ্ট্রদূত হতাম।
তোমার কবিতায় আমি শুনতে পাই জীবনের অনুসিদ্ধান্ত –
যেখানে প্রেম আর জীবন একই অন্তরঙ্গ বিন্দুতে এসে মিশেছে।

অথচ-
'প্রেম
রাষ্ট্র
জীবন'

এই অস্তিত্বগুলোকে সবসময় ভেবে এসেছি আলাদা আলাদা,
প্রেমিকা থেকে তুমি রাষ্ট্র হয়ে গেছো;
প্রেমিকার অবহেলা তাও সওয়া যায়, রাষ্ট্রের নয়।

Comments